Author: Health Technology Master

রক্ত পরীক্ষা Blood Testল্যাব টেস্ট Lab Test

আন্টি – মুলেরিয়ান হরমোন টেস্ট: গুরুত্ব ও স্বাভাবিক মাত্রা। Anti – Mullerian Hormone (AMH) Test: Uses and Normal Values.

অ্যান্টি – মুলেরিয়ান হরমোন মহিলাদের ডিম্বাশয় থেকে উৎপন্ন হয়। যদিও পুরুষদের দেহে এই হরমোন উৎপাদিত হয়, তবে মহিলাদের ক্ষেত্রে এই হরমোন পরীক্ষা করা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। রক্তে অ্যান্টি – মুলেরিয়ান হরমোন অর্থাৎ AMH এর মাত্রা পরীক্ষা করে মহিলাদের ডিম্বাশয় কতগুলি ডিম্ব আছে সেটা বোঝা যায়। সন্তান ধারণে কোন সমস্যা হলে এই হরমোন টেস্ট করে সমস্যা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যেতে পারে। অ্যান্টি – মুলেরিয়ান হরমোন টেস্ট এর গুরুত্ব ও স্বাভাবিক মাত্রা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।

Read More
Healthy Lifestyle স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রারোগ ও ব্যাধি Health Condition

টেস্টোস্টেরনের কমে যাওয়ার 10টি লক্ষণ। Warning Sign of Low Testosterone:

টেস্টোস্টেরন প্রধানত একটি পুরুষ হরমোন হলেও মহিলাদের দেহ অল্প পরিমাণে উপস্থিত থাকে। এটি পুরুষদের যৌন স্বাস্থ্য  রক্ষা করতে ও সার্বিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। বয়স বাড়ার সাথে সাথে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে যাওয়া স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু টেস্টোস্টেরনের মাত্রা অতিরিক্ত কমে গেলে বেশ কিছু সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। চিকিৎসার সাহায্যে সহজেই এই সকল সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। এই প্রতিবেদনে টেস্টোস্টেরনের কমে যাওয়ার 10টি লক্ষণ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

Read More
Healthy Lifestyle স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রাখাদ্য ও পানীয় Food & Drinksরোগ ও ব্যাধি Health Condition

কিভাবে আপনার লিভার সুস্থ রাখবেন? How to keep your liver healthy?

আমাদের পৌষ্টিকতন্ত্রের প্রধান একটি অঙ্গ হল লিভার বা যকৃৎ। এটি হচ্ছে এমন একটি অঙ্গ যার যত্ন না করলে খুব সহজেই এর কাজ করার ক্ষমতা হ্রাস পায় বা কমে যায়। আমরা খাদ্য, পানীয়, ওষুধ যা কিছু গ্রহণ করি, সবকিছু লিভারের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়। ফলে লিভারের যত্ন করা আমাদের অবশ্য কর্তব্য। আমাদের শরীরে উৎপন্ন হওয়া বিষাক্ত রাসায়নিকগুলিকে লিভার শরীরের বাইরে বের করতে সাহায্য করে, ফলে রক্ত পরিশুদ্ধ হয়।

লিভার পিত্ত উৎপাদন করে এবং এই পিত্ত আমাদের খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করে। বিশেষ করে তেল ও চর্বি জাতীয় খাদ্য হজমে ভূমিকা নেয়। এছাড়া লিভার গ্লুকোজ জমা রাখে। শরীরে তাৎক্ষণিক-ভাবে শক্তির চাহিদা হলে, লিভারে জমা থাকা গ্লুকোজ এই শক্তির চাহিদা মেটায়।

লিভারের স্বাস্থ্য ভাল রাখা তেমন কোন কঠিন কাজ নয়। সুস্থ স্বাভাবিক জীবনযাত্রা, লিভারকে সুস্থ রাখার প্রধান উপায়। লিভার সুস্থ রাখতে কি করবেন না, কি খাবেন না, তার থেকে কি করবেন এবং কি খাবেন এটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

Read More
Healthy Lifestyle স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রাখাদ্য ও পানীয় Food & Drinksরূপ চর্চা Beauty Tips

রোজ কত পা করে হাঁটবেন? কখন হাঁটবেন? How Much to Walk Each Day for Ultimate Health?

প্রতিদিন কতটা হাটা উচিত? How much to walk each day?

প্রচলিত ধারণা অনুসারে প্রতিদিন 10000 পা হাঁটার কথা বলা হয়; অর্থাৎ প্রায় 8 কিলোমিটার। এটা উচ্চ রক্তচাপ এবং হার্টের রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু বর্তমানে 10000 পা হাঁটার পরামর্শ মেনে চলা সম্ভব হয় না, কারণ বর্তমানের ব্যস্ত জীবনে এতটা সময় দেওয়া অনেকের পক্ষে সম্ভব নয়। কিছু বিশেষজ্ঞের মতে, স্বাস্থ্য ভাল রাখতে এতদূর না হাঁটলেও চলবে। মাত্র 2500 থেকে 2700 পা হাঁটলে যথেষ্ট সুস্থ থাকা যায়। এক্ষেত্রে হার্টের রোগের সম্ভাবনা কমে এবং মৃত্যুর ঝুঁকিও কমে। 7000 থেকে 9000 পা হাঁটলে আরও ভাল ফল পাওয়া যায়। হাঁটার গতি মাঝারি থেকে উচ্চ হলে তবেই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

Read More
Healthy Lifestyle স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রারোগ ও ব্যাধি Health Condition

মেয়েদের প্রোজেস্টেরন (সেক্স হরমোন) কমে গিয়েছে বুঝবেন কিভাবে? [প্রোজেস্টেরনের অভাবজনিত লক্ষণ।] Sign of Low Progesterone:

প্রোজেস্টেরন হল একটি গুরুত্বপূর্ণ হরমোন যা মহিলাদের শরীরের বিভিন্ন কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে। এই হরমোন গর্ভধারণের জন্য শরীরকে প্রস্তুত করে এবং পিরিয়ড নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়া মহিলাদের যৌন ইচ্ছা অর্থাৎ লিবিডোকে প্রভাবিত করে। এই প্রতিবেদনে প্রোজেস্টেরনের অভাবজনিত লক্ষণ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

প্রোজেস্টেরন কী? What is Progesterone?

প্রোজেস্টেরন হল এক প্রকার হরমোন যা ডিম্বাশয়, প্লাসেন্টা এবং অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি থেকে উৎপন্ন হয়। প্রোজেস্টেরন মহিলাদের মাসিক ঋতুচক্রকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং গর্ভধারণে সাহায্য করে। ডিম্বোস্ফোটনের সময় জরায়ুর আস্তরণ ঘন করে, ফলে ডিম্বাণু জরায়ুতে স্থাপিত হতে পারে। গর্ভাবস্থায় জরায়ুর মধ্যে ডিম্বাণুর পুষ্টিতে সাহায্য করে প্রোজেস্টেরন। গর্ভাবস্থায় প্রোজেস্টেরনের মাত্রা বাড়তে থাকে এবং সময়ের আগে প্রসব হওয়ার সম্ভাবনা কমায়। এছাড়া স্তনের মধ্যে দুগ্ধ উৎপাদনের জন্য শরীরকে উপযুক্ত করে তোলে প্রোজেস্টেরন। মাসিক ঋতুচক্র ও গর্ভাবস্থা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি প্রোজেস্টেরন মহিলাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্য রক্ষা করে। এছাড়া মেজাজ ভাল রাখতে এই হরমোনের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য।

Read More
খাদ্য ও পানীয় Food & Drinksপন্য Productরূপ চর্চা Beauty Tips

নিয়মিত রসুন খেলে শরীরে কী পরিবর্তন ঘটে? রসুনের উপকারিতা। What Happens to Your Body When You Eat Garlic? Garlic: Health Benefits and Uses.

নিয়মিত রসুন খাওয়ার উপকারিতা: Health Benefits of Eating Garlic Regularly.

রসুনের মধ্যে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন ও খনিজ উপাদান থাকার সাথে সাথে বেশ কিছু ঔষধি রাসায়নিক যৌগ থাকে। অ্যালিসিন (Allicin), অ্যালাইন (Alliin), ডায়ালিল সালফাইড (Diallyl Sulphide), অজোন (Ajone) ইত্যাদি জৈব রাসায়নিক যৌগ থাকে। এই সকল জৈব যৌগগুলি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে। ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে ও প্রদাহ রোধ করতে কাজ করে এই উপাদানগুলি। এছাড়া রসুন, হৃৎপিণ্ড, লিভার, রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ও পৌষ্টিকতন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষা করে।

Read More
Healthy Lifestyle স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রারোগ ও ব্যাধি Health Condition

কিডনির সমস্যায় ভুগছেন না তো? কোন 10টি লক্ষণ দেখে বুঝবেন? 10 Signs You May Have Kidney Disease.

লক্ষ লক্ষ মানুষ কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়া সত্ত্বেও বুঝতেই পারেনা যে কিডনির রোগে ভুগছেন। একারণে কিডনির রোগকে বলা হয়  সাইলেন্ট কিলার বা গুপ্তঘাতক।  কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলি জেনে নিতে প্রতিবেদনটি পড়তে থাকুন।

আমাদের দেহে দুটি কিডনি বা বৃক্ক থাকে। এদের কাজ হল আমাদের রক্তকে ছেঁকে, তার মধ্যে থাকা বিপাক-জাত দূষিত পদার্থ যেমন ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিন, ইউরিক অ্যাসিড ইত্যাদিকে মূত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে বহিষ্কার করা।

আমাদের কিডনির কাজ করার ক্ষমতা প্রয়োজনের তুলনায় বেশ খানিকটা বেশি থাকে। কিডনি 30 থেকে 40 শতাংশ কম কাজ করলেও আমাদের তেমন কোনও সমস্যা হয় না। ফলে কিডনি রোগাক্রান্ত হয়ে বেশ খানিকটা অসুস্থ না হওয়া পর্যন্ত, আমরা কিছুই বুঝতে পারি না। আর যখন বুঝতে পারি, ততদিনে কিডনির অনেকটা ক্ষতি হয়ে যায়। এই কারণে কিডনির রোগকে সাইলেন্ট কিলার বা গুপ্ত ঘাতক বলা হয়।

Read More
Healthy Lifestyle স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রাখাদ্য ও পানীয় Food & Drinks

ভিটামিনের অভাবজনিত অ্যানিমিয়া: কারণ রোগ লক্ষণ এবং চিকিৎসা। Vitamin Deficiency Anemia: Causes, Symptoms and Treatment.

ভিটামিনের অভাবজনিত অ্যানিমিয়া কী? What is a Vitamin Deficiency Anemia?

দেহে লোহিত রক্ত কণিকার অভাবকে অ্যানিমিয়া বলা হয়। শরীরের পর্যাপ্ত পরিমাণ লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদিত না হলে অ্যানিমিয়া দেখা যায়। দেহে ভিটামিন B 12 বা B 9 অর্থাৎ ফলেটের মাত্রা কম থাকলে অ্যানিমিয়া হতে পারে। এক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর লোহিত রক্ত কণিকার বদলে বড় আকারের লোহিত রক্ত কণিকা উৎপাদিত হয়। এই লোহিত রক্ত কণিকা গুলি শরীর জুড়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন পরিবহন করতে পারে না। এদের আকার অস্বাভাবিক বড় হওয়ার কারণে ভিটামিনের অভাবজনিত অ্যানিমিয়াকে ম্যাক্রোসাইটিক বা মেগালোব্লাসটিক অ্যানিমিয়া বলা হয়। স্বাস্থ্যকর লোহিত রক্তকণিকা সাধারণত 120 দিন বাঁচে। কিন্তু ভিটামিন B 12 ও ফলেটের অভাবে উৎপাদিত বড় আকারের লোহিত রক্ত কণিকা গুলি দ্রুত মারা যায়। একারণে দেহে রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়া দেখা দেয়।

Read More
Healthy Lifestyle স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রারোগ ও ব্যাধি Health Condition

কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণ: Early Warning Signs of Kidney Disease:

কিডনির রোগকে বলা হয়  সাইলেন্ট কিলার বা গুপ্তঘাতক। লক্ষ লক্ষ মানুষ কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়া সত্ত্বেও বুঝতেই পারেনা যে কিডনির রোগে ভুগছেন। কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলি জেনে নিতে প্রতিবেদনটি পড়তে থাকুন।

আমাদের দেহে দুটি কিডনি বা বৃক্ক থাকে। এদের কাজ হল আমাদের রক্তকে ছেঁকে, তার মধ্যে থাকা বিপাক-জাত দূষিত পদার্থ যেমন ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিন, ইউরিক অ্যাসিড ইত্যাদিকে মূত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে বহিষ্কার করা।

আমাদের কিডনির কাজ করার ক্ষমতা প্রয়োজনের তুলনায় বেশ খানিকটা বেশি থাকে। কিডনি 30 থেকে 40 শতাংশ কম কাজ করলেও আমাদের তেমন কোনও সমস্যা হয় না। ফলে কিডনি রোগাক্রান্ত হয়ে বেশ খানিকটা অসুস্থ না হওয়া পর্যন্ত, আমরা কিছুই বুঝতে পারি না। আর যখন বুঝতে পারি, ততদিনে কিডনি অনেকটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যায়। এই কারণে কিডনির রোগকে সাইলেন্ট কিলার বা গুপ্ত ঘাতক বলা হয়।

আমরা আমাদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে ধারণা পেতে; ব্লাড প্রেশার মাপি, সুগার পরীক্ষা করি, কোলেস্টেরল চেক করি, কিন্তু কিডনির রোগ শনাক্তকারী পরীক্ষা, রক্তের ক্রিয়েটিনিন টেস্ট করতে ভুলে যায়। ক্রিয়েটিনিন টেস্ট সম্পর্কে আমরা তেমন কিছু জানিই না। ভারতবর্ষে মারাত্মক রোগ গুলির মধ্যে, কিডনি রোগের স্থান হল অষ্টম। রক্তের ক্রিয়েটিনিন টেস্ট করলে কিডনির স্বাস্থ্য সম্পর্কে ভাল ধারণা পাওয়া যায়।

কিডনি রোগাক্রান্ত হলে বেশ কিছু প্রাথমিক লক্ষণ দেখা যায়। কিন্তু আমরা সেগুলিকে গুরুত্ব দিই না বা অন্য কোন রোগের কারণ কারণে হচ্ছে বলে মনে করি। সেকারণে, কিডনি রোগের লক্ষণ গুলি আমাদের জানা উচিত এবং সচেতন হওয়া উচিত। প্রয়োজনে রক্ত, মূত্র ইত্যাদি পরীক্ষা করার সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। নেফ্রোলজিস্টের পরামর্শ নিলে ভাল হয়।

উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে, ডায়াবেটিস বা সুগার হলে, ওজন বেশি হলে কিডনির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা উচিত। হার্টের রোগ বা ধমনীর রোগ হলে বা পরিবারের কেউ কিডনি রোগে ভুগছেন বা কিডনি রোগে মারা গিয়েছেন, এমন হলে অবশ্যই প্রতিবছর নিয়ম করে কিডনির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে। এছাড়া প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

Read More
রোগ ও ব্যাধি Health Conditionল্যাব টেস্ট Lab Test

ক্ল্যামিডিয়া টেস্ট: পরীক্ষা পদ্ধতি ও ফলাফলের ব্যাখ্যা: Chlamydia Test: Procedure and Interpretation of Result:

ক্ল্যামিডিয়া পরীক্ষার উদ্দেশ্য: Purpose of Chlamydia Test:

এই পরীক্ষার উদ্দেশ্য হল, দেহে ক্ল্যামিডিয়ার সংক্রমণ আছে কিনা তা নির্ধারণ করা। বেশিরভাগ ক্ল্যামিডিয়া রোগাক্রান্ত ব্যক্তিদের দেহে এই রোগের তেমন কোন উপসর্গ দেখা যায় না। তাই রোগ সনাক্ত করার জন্য কিছু প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। এরপর আপনার চিকিৎসক ক্ল্যামিডিয়া হয়েছে বলে মনে করলে ক্ল্যামিডিয়া শনাক্তকারী বিশেষ পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন। এছাড়া দেহে ক্ল্যামিডিয়ার রোগ লক্ষণ দেখা গেলে নিশ্চিতভাবে রোগ শনাক্ত করার জন্য ক্ল্যামিডিয়া টেস্ট করতে দেওয়া হয়। ক্ল্যামিডিয়া ও গনোরিয়ার রোগ লক্ষণ অনেকটা একই রকম হওয়ায়, ক্ল্যামিডিয়ার সাথে গনোরিয়া টেস্টও করতে দেওয়া হয়।

Read More