Healthy Lifestyle স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রারোগ ও ব্যাধি Health Condition

কিডনির সমস্যায় ভুগছেন না তো? কোন 10টি লক্ষণ দেখে বুঝবেন? 10 Signs You May Have Kidney Disease.

লক্ষ লক্ষ মানুষ কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়া সত্ত্বেও বুঝতেই পারেনা যে কিডনির রোগে ভুগছেন। একারণে কিডনির রোগকে বলা হয়  সাইলেন্ট কিলার বা গুপ্তঘাতক।  কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলি জেনে নিতে প্রতিবেদনটি পড়তে থাকুন।

আমাদের দেহে দুটি কিডনি বা বৃক্ক থাকে। এদের কাজ হল আমাদের রক্তকে ছেঁকে, তার মধ্যে থাকা বিপাক-জাত দূষিত পদার্থ যেমন ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিন, ইউরিক অ্যাসিড ইত্যাদিকে মূত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে বহিষ্কার করা।

আমাদের কিডনির কাজ করার ক্ষমতা প্রয়োজনের তুলনায় বেশ খানিকটা বেশি থাকে। কিডনি 30 থেকে 40 শতাংশ কম কাজ করলেও আমাদের তেমন কোনও সমস্যা হয় না। ফলে কিডনি রোগাক্রান্ত হয়ে বেশ খানিকটা অসুস্থ না হওয়া পর্যন্ত, আমরা কিছুই বুঝতে পারি না। আর যখন বুঝতে পারি, ততদিনে কিডনির অনেকটা ক্ষতি হয়ে যায়। এই কারণে কিডনির রোগকে সাইলেন্ট কিলার বা গুপ্ত ঘাতক বলা হয়।

Read More
Healthy Lifestyle স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রাখাদ্য ও পানীয় Food & Drinks

ভিটামিনের অভাবজনিত অ্যানিমিয়া: কারণ রোগ লক্ষণ এবং চিকিৎসা। Vitamin Deficiency Anemia: Causes, Symptoms and Treatment.

ভিটামিনের অভাবজনিত অ্যানিমিয়া কী? What is a Vitamin Deficiency Anemia?

দেহে লোহিত রক্ত কণিকার অভাবকে অ্যানিমিয়া বলা হয়। শরীরের পর্যাপ্ত পরিমাণ লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদিত না হলে অ্যানিমিয়া দেখা যায়। দেহে ভিটামিন B 12 বা B 9 অর্থাৎ ফলেটের মাত্রা কম থাকলে অ্যানিমিয়া হতে পারে। এক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর লোহিত রক্ত কণিকার বদলে বড় আকারের লোহিত রক্ত কণিকা উৎপাদিত হয়। এই লোহিত রক্ত কণিকা গুলি শরীর জুড়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন পরিবহন করতে পারে না। এদের আকার অস্বাভাবিক বড় হওয়ার কারণে ভিটামিনের অভাবজনিত অ্যানিমিয়াকে ম্যাক্রোসাইটিক বা মেগালোব্লাসটিক অ্যানিমিয়া বলা হয়। স্বাস্থ্যকর লোহিত রক্তকণিকা সাধারণত 120 দিন বাঁচে। কিন্তু ভিটামিন B 12 ও ফলেটের অভাবে উৎপাদিত বড় আকারের লোহিত রক্ত কণিকা গুলি দ্রুত মারা যায়। একারণে দেহে রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়া দেখা দেয়।

Read More
Healthy Lifestyle স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রারোগ ও ব্যাধি Health Condition

কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণ: Early Warning Signs of Kidney Disease:

কিডনির রোগকে বলা হয়  সাইলেন্ট কিলার বা গুপ্তঘাতক। লক্ষ লক্ষ মানুষ কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়া সত্ত্বেও বুঝতেই পারেনা যে কিডনির রোগে ভুগছেন। কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলি জেনে নিতে প্রতিবেদনটি পড়তে থাকুন।

আমাদের দেহে দুটি কিডনি বা বৃক্ক থাকে। এদের কাজ হল আমাদের রক্তকে ছেঁকে, তার মধ্যে থাকা বিপাক-জাত দূষিত পদার্থ যেমন ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিন, ইউরিক অ্যাসিড ইত্যাদিকে মূত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে বহিষ্কার করা।

আমাদের কিডনির কাজ করার ক্ষমতা প্রয়োজনের তুলনায় বেশ খানিকটা বেশি থাকে। কিডনি 30 থেকে 40 শতাংশ কম কাজ করলেও আমাদের তেমন কোনও সমস্যা হয় না। ফলে কিডনি রোগাক্রান্ত হয়ে বেশ খানিকটা অসুস্থ না হওয়া পর্যন্ত, আমরা কিছুই বুঝতে পারি না। আর যখন বুঝতে পারি, ততদিনে কিডনি অনেকটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যায়। এই কারণে কিডনির রোগকে সাইলেন্ট কিলার বা গুপ্ত ঘাতক বলা হয়।

আমরা আমাদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে ধারণা পেতে; ব্লাড প্রেশার মাপি, সুগার পরীক্ষা করি, কোলেস্টেরল চেক করি, কিন্তু কিডনির রোগ শনাক্তকারী পরীক্ষা, রক্তের ক্রিয়েটিনিন টেস্ট করতে ভুলে যায়। ক্রিয়েটিনিন টেস্ট সম্পর্কে আমরা তেমন কিছু জানিই না। ভারতবর্ষে মারাত্মক রোগ গুলির মধ্যে, কিডনি রোগের স্থান হল অষ্টম। রক্তের ক্রিয়েটিনিন টেস্ট করলে কিডনির স্বাস্থ্য সম্পর্কে ভাল ধারণা পাওয়া যায়।

কিডনি রোগাক্রান্ত হলে বেশ কিছু প্রাথমিক লক্ষণ দেখা যায়। কিন্তু আমরা সেগুলিকে গুরুত্ব দিই না বা অন্য কোন রোগের কারণ কারণে হচ্ছে বলে মনে করি। সেকারণে, কিডনি রোগের লক্ষণ গুলি আমাদের জানা উচিত এবং সচেতন হওয়া উচিত। প্রয়োজনে রক্ত, মূত্র ইত্যাদি পরীক্ষা করার সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। নেফ্রোলজিস্টের পরামর্শ নিলে ভাল হয়।

উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে, ডায়াবেটিস বা সুগার হলে, ওজন বেশি হলে কিডনির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা উচিত। হার্টের রোগ বা ধমনীর রোগ হলে বা পরিবারের কেউ কিডনি রোগে ভুগছেন বা কিডনি রোগে মারা গিয়েছেন, এমন হলে অবশ্যই প্রতিবছর নিয়ম করে কিডনির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে। এছাড়া প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

Read More
রোগ ও ব্যাধি Health Conditionল্যাব টেস্ট Lab Test

ক্ল্যামিডিয়া টেস্ট: পরীক্ষা পদ্ধতি ও ফলাফলের ব্যাখ্যা: Chlamydia Test: Procedure and Interpretation of Result:

ক্ল্যামিডিয়া পরীক্ষার উদ্দেশ্য: Purpose of Chlamydia Test:

এই পরীক্ষার উদ্দেশ্য হল, দেহে ক্ল্যামিডিয়ার সংক্রমণ আছে কিনা তা নির্ধারণ করা। বেশিরভাগ ক্ল্যামিডিয়া রোগাক্রান্ত ব্যক্তিদের দেহে এই রোগের তেমন কোন উপসর্গ দেখা যায় না। তাই রোগ সনাক্ত করার জন্য কিছু প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। এরপর আপনার চিকিৎসক ক্ল্যামিডিয়া হয়েছে বলে মনে করলে ক্ল্যামিডিয়া শনাক্তকারী বিশেষ পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন। এছাড়া দেহে ক্ল্যামিডিয়ার রোগ লক্ষণ দেখা গেলে নিশ্চিতভাবে রোগ শনাক্ত করার জন্য ক্ল্যামিডিয়া টেস্ট করতে দেওয়া হয়। ক্ল্যামিডিয়া ও গনোরিয়ার রোগ লক্ষণ অনেকটা একই রকম হওয়ায়, ক্ল্যামিডিয়ার সাথে গনোরিয়া টেস্টও করতে দেওয়া হয়।

Read More
রূপ চর্চা Beauty Tipsস্বাস্থ্যকর চুল Healthy Hair

ফল খাওয়ার সঠিক সময় ও নিয়ম: The Right Way to Consume Fruits:

ফল হল প্রকৃতির অন্যতম সেরা উপহার। এটি ফাইবার এবং ক্যান্সার প্রতিরোধকারী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভাণ্ডার। ফল আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যের তালিকায় অবশ্যই থাকা উচিত। কিন্তু ফলগুলি সঠিক সময়ে সঠিক উপায়ে না খেলে এর থেকে সর্বাধিক পরিমাণ উপকার পাওয়া সম্ভব হয় না। প্রায় 90% মানুষের ফল খাওয়ার সঠিক নিয়ম ও উপায় সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা নেই।

এই প্রতিবেদনে প্রথমে ফল খাওয়ার ছটি ভুল উপায় নিয়ে আলোচনা করা হল। সব শেষে আলোচনা করা হল ফল খাওয়ার সঠিক সময় ও নিয়ম সম্পর্কে।

ফল থেকে সর্বাধিক পরিমাণ পুষ্টি উপাদান পেতে হলে সঠিক নিয়মে ফল খাওয়া জরুরী। ভুল উপায়ে ফল গ্রহণ করলে বদহজম, ত্বকের অ্যালার্জি, চুল পড়া ইত্যাদি সমস্যার সূচনা হতে পারে। এছাড়া সঠিক নিয়মে ফল না খেলে দেহে ভিটামিন ও খনিজ উপাদানের অভাব হতে পারে।

Read More
রক্ত পরীক্ষা Blood Testল্যাব টেস্ট Lab Test

ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স টেস্ট: Creatinine Clearance Test:

ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স টেস্ট করে আমরা জানতে পারি, আমাদের বৃক্ক বা কিডনি কতটা ভাল কাজ করছে বা কতটা সুস্থ আছে। কখন, কেন এবং কিভাবে ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স টেস্ট করা হয়, সেটা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এই প্রতিবেদনে। এছাড়া ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স টেস্টের ফলাফল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

ক্রিয়েটিনিন হল আমাদের শরীরে উৎপন্ন হওয়া বিপাক জাত দূষিত পদার্থ। আমাদের দেহকোষ ও মাংস পেশী প্রোটিন জাতীয় খাদ্য ব্যবহার করার ফলে এই ক্রিয়েটিনিন উৎপন্ন হয়। বৃক্ক অর্থাৎ কিডনি এই ক্রিয়েটিনিন নামক দূষিত পদার্থকে শরীরের বাইরে নির্গত করে। এটি মূত্রের মাধ্যমে নির্গত হয়।

এই ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স টেস্টের মাধ্যমে, আমাদের কিডনি অর্থাৎ বৃক্কের কর্মক্ষমতা সম্পর্কে ভাল ধারণা পাওয়া যায়। আমাদের কিডনি প্রতি মিনিটে আমাদের রক্ত ছেঁকে পরিষ্কার করে। কিডনি কতটা পরিমাণ রক্ত পরিষ্কার করছে সেটা বোঝা যায় গ্লোমারুলার ফিল্ট্রেশন রেট দেখে। অর্থাৎ কিডনির মধ্যে অবস্থিত গ্লোমারুলাস নামক ছাঁকনির মধ্য দিয়ে কতটা রক্ত প্রবাহিত হচ্ছে, সেটা দেখে বৃক্ক বা কিডনির স্বাস্থ্য সম্পর্কে ভাল ধারণা পাওয়া যায়। ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স টেস্ট এই গ্লোমারুলার ফিল্ট্রেশন রেট নির্ণয় করতে সাহায্য করে।

Read More
Healthy Lifestyle স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রাখাদ্য ও পানীয় Food & Drinksরূপ চর্চা Beauty Tips

তরমুজ খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা: Surprising Health Benefits of Watermelon:

তরমুজের পুষ্টিগুণ: Watermelon Nutrition:

এক কাপ অর্থাৎ প্রায় 250 গ্রাম তরমুজের মধ্যে প্রায় 46 ক্যালরি শক্তি থাকে। প্রোটিন থাকে 0.9 গ্রাম, ফ্যাট থাকে 0.2 গ্রাম এবং কার্বোহাইড্রেট থাকে 11.5 গ্রাম। এছাড়া থাকে 0.6 গ্রাম ফাইবার ও 9.4 গ্রাম সুগার। তরমুজে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন C ও ভিটামিন A থাকে। এছাড়া ক্যান্সার প্রতিরোধকারী লাইকোপিন (Lycopene) ও রক্ত সঞ্চালনে সাহায্যকারী সিট্রুলিন (Citrulline) থাকে তরমুজের মধ্যে।

Read More
ল্যাব টেস্ট Lab Test

পেনিসে ছত্রাকের সংক্রমণ: কারণ, রোগ লক্ষণ ও চিকিৎসা। Male Yeast Infection | Penile Yeast Infection: Cause, Symptoms and Treatment.

পেনিসের ছত্রাকের সংক্রমণ কী? What is a Penile Yeast Infection?

আমাদের ত্বকে বিভিন্ন ধরনের ছত্রাক বসবাস করে। সুস্থ মানুষের মধ্যে সাধারণত এই ছত্রাকগুলি তেমন কোন সমস্যার সৃষ্টি করে না। কিন্তু উপযুক্ত পরিবেশ পেলে এই ছত্রাকগুলির অতিরিক্ত বৃদ্ধি ঘটে এবং ত্বকের গভীরে সংক্রমণ ঘটাতে পারে। এর ফলে ত্বকে ফুসকুড়ি বা প্রদাহ সৃষ্টি হতে পারে। লিঙ্গের মাথায় অর্থাৎ গ্লান্স পেনিসে ছত্রাকের সংক্রমণকে ব্যালানাইটিস (Balanitis) বলা হয়।

Read More
Healthy Lifestyle স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রাখাদ্য ও পানীয় Food & Drinksস্বাস্থ্যকর চুল Healthy Hair

ভিটামিন E সমৃদ্ধ খাবার এবং এর আশ্চর্যজনক উপকারিতা: Vitamin E Rich Food And It’s Amazing Benefits:

ভিটামিন E-র উপকারিতা: Benefits of Vitamin E:

ভিটামিন E হল ফ্যাটে দ্রবীভূত একপ্রকার ভিটামিন যা শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে। ভিটামিন E শরীরকে ফ্রি র‍্যাডিকেলস এর হাত থেকে রক্ষা করে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন E গ্রহণ করলে আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। এছাড়া হার্টের রোগের সম্ভাবনা কমায় ভিটামিন E। খাদ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন E থাকলে লিভারের স্বাস্থ্য ভাল থাকে ও ফ্যাটি লিভার রোগের সম্ভাবনা কমে।

চোখের প্রধান দুটি রোগ ছানি পরা এবং ম্যাককুলার ডিজেনারেশন (Macular Degeneration)। ভিটামিন E, চোখের রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, ম্যাকুলার ট্রেস কমায় এবং চোখে ছানি পড়তে বাধা দেয়। আমাদের ভাবনা চিন্তার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ভিটামিন E। এছাড়া এই ভিটামিন মানসিক কার্যকলাপ ও মনে রাখার ক্ষমতা বৃদ্ধি করতেও বেশ উপকারী।

ভিটামিন E-র আর একটি উল্লেখযোগ্য কাজ হল ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষা করা। সূর্যের আলট্রা-ভায়োলেট আলো আমাদের ত্বকের ক্ষতি করে। এই ধরনের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পেতে ভিটামিন E যুক্ত সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করা হয়। ত্বকের ক্ষত সারাতে ও ব্যথা উপশম করতে এই ভিটামিনের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।

Read More
রক্ত পরীক্ষা Blood Testরোগ ও ব্যাধি Health Conditionল্যাব টেস্ট Lab Test

ডি ডিমার টেস্ট: ফাইব্রিন ডিগ্রেডেশন ফ্র্যাগমেন্ট টেস্ট: D Dimer Test: Fibrin Degradation Fragment Test:

ডি ডিমার টেস্ট: ফাইব্রিন ডিগ্রেডেশন ফ্র্যাগমেন্ট টেস্ট: D Dimer Test: Fibrin Degradation Fragment Test:

রক্তনালীর মধ্যে রক্ত জমে গিয়ে মারাত্মক কোন সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে কিনা জানার জন্য ডি ডিমার অর্থাৎ ফাইব্রিন ডিগ্রেডেশন ফ্র্যাগমেন্ট টেস্ট করা হয়। কেন এবং কখন ডি ডিমার টেস্ট করা দরকার সেটা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।

আমাদের দেহের কোন অংশে কেটে গেলে বা রক্তপাত হয়। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই কাটা স্থানে রক্ত জমাট বেঁধে রক্তপাত বন্ধ হয়। এটি শরীরের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। রক্তপাত বন্ধ হয়ে গেলে জমাট বাঁধা রক্ত পিণ্ডটির আর কোন প্রয়োজন থাকে না। একারণে আমাদের শরীর এই রক্তপিণ্ডটিকে ধাপে ধাপে ভেঙে ফেলে। এই রক্তপিণ্ড ভেঙ্গে যাওয়ার ফলে আমাদের রক্তের মধ্যে কিছু অবশেষ দেখা যায়। ঠিক যেমন বাড়ি তৈরি হয়ে গেলেও কিছু ইট বালি পাথর পড়ে থাকে, তেমনিই। এই অবশেষগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ডি ডিমার। এটি একপ্রকার প্রোটিন জাতীয় পদার্থ। সাধারণত কয়েক দিনের মধ্যেই শরীর থেকে এটি দূর হয়।

কিন্তু দেহে ডিপ ভেন থ্রমবোসিস হলে অর্থাৎ দেহের প্রধান কোন শিরার মধ্যে বেশি পরিমাণে রক্ত জমাট বাঁধলে ডি ডিমারের পরিমাণ বেশ বেশি হতে পারে। ডিপ ভেন থ্রমবোসিস একটি বিপদজনক ও মারাত্মক সমস্যা।

Read More